পৃথিবী যে গোল, কিভাবে বুঝবে?

– স্যার, বাসায় গ্লোব আছে…

ক্লাসে বিজ্ঞান শিক্ষক: বাতাস কী?

ছাত্র: চামড়া ছাড়ানো বেলুন, স্যার!

এক গরিলা হাত দেখাতে গেছে এক জ্যোতিষীর কাছে।
– আমার ভবিষ্যৎ কী?
হাত টাত দেখে জ্যোতিষী বলল,
– দুই মিলিয়ন বছর পরে তুমি মানুষ হবে।

– আচ্ছা ধর, তুই এমন একটা স্পেসশীপে উঠলি যেটা আলোর বেগের চেয়েও দ্রুত চলছে!
– হ্যাঁ, তো?
– তুই কী করবি তখন?
– কী আর করব? স্পেসশীপের হেডলাইট বন্ধ করে দেব!

প্রথম ব্যাকটেরিয়া: ওহ আমি মারা যাচ্ছি…

দ্বিতীয় ব্যাকটেরিয়া: আরে না, এত ভেঙে পড়ো না তো! মানুষেরা কখনই এন্টিবায়োটিকের পুরা কোর্স শেষ করে না। দেখবে তুমি আবার ঠিক…

science-jokes-bangla

৩০০৪ সালের এক অচেনা পৃথিবী। নদীর পাড়ে শুয়ে আছে দুইটা কটকটে হলুদ রঙের কুমীর।
– জানিস, এক সময় নাকি আমাদের রঙ ছিল সবুজ! আমরা নদীতে সাঁতরাতেও পারতাম!
– বাজে বকবকানি বন্ধ কর তো… অনেক বিশ্রাম হয়েছে চল এবার উড়াল দেই। মধু সংগ্রহ করতে হবে আমাদের!

এক গরিলা হাত দেখাতে গেছে এক জ্যোতিষীর কাছে।
– আমার ভবিষ্যৎ কী?
হাত টাত দেখে জ্যোতিষী বলল,
– দুই মিলিয়ন বছর পরে তুমি মানুষ হবে।

– বাবা মেঘ কী?
– যেমন ধর এই যে আমরা বসে চা খাচ্ছি… চায়ের কেতলিটা খেয়াল কর, এর ভেতরে যে চা আছে তা যদি হয় সমুদ্র… আর চুলার আগুনটা যদি হয় সূর্য, তাহলে সূর্যের তাপে সমুদ্রের পানি বাষ্প হয়ে আকাশে উড়ে গিয়ে আবার ঠাণ্ডায় জমে গিয়ে যা হয় তাকেই মেঘ বলে। এখন বুঝেছ?
– হ্যাঁ বুঝেছি। কিন্তু সবাই যদি চা খাওয়া বন্ধ করে দেয়??

গভীর সমুদ্রে কোরাল মাছেরা ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে। বিজ্ঞানীরা চিন্তিত হয়ে উঠলেন, ঘটনাটা কী! কী হয়েছে জানার জন্য সমুদ্রে ডুবুরী নামাতে শুরু করলেন তারা। এরকম ফরাসী এক ডুবুরী অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে গভীর সমুদ্রে নামছে। প্রায় একশ মিটার নামার পরে সে দেখে তার চেয়েও দ্রুত নামছে এক বাঙালি, কোন বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ছাড়াই!! সে খুবই অবাক হল, বাংলাদেশ কি তাহলে সমুদ্র গবেষণায় এতটাই এগিয়েছে যে যন্ত্রপাতি ছাড়াই…? এক পর্যায়ে জিজ্ঞেস করেই বসল-

– ভাই, আপনি যে যন্ত্রপাতি ছাড়াই এই গবেষণায় নামছেন এর পেছনের বিজ্ঞানটা কী?
– কোন বিজ্ঞান নাই, আমি সাঁতার জানিনা, ডুবে যাচ্ছি…

– আমার স্বামী দারুণ একটা জিনিস আবিষ্কার করেছেন, কিন্তু তাকে কেউ আমলে নিচ্ছে না!
– তাই নাকি? তা উনি কী আবিষ্কার করেছেন? মানে সেটা দিয়ে কী হয়?
– উনি যেটা আবিষ্কার করেছেন সেটা দিয়ে ছয় ইঞ্চি দেয়াল ভেদ করে দেখা যায়!
– বলেন কী?? দারুণ তো! কী নাম জিনিসটার??
– কেন, জানালা…!